
নিজস্ব প্রতিবেদনঃ করোনা বহু লোকের প্রান কেড়ে নিয়েছে। করোনার জেরে বহু মানুষ অসুস্থ হয়েছেন। আবার করোনা বিরাট থাবা বসিয়েছে অর্থনৈতিক ব্যবস্থার ওপর। করোনার চূড়ান্ত পর্বের লকডাউনের সময় বেশ কয়েকমাস দার্জিলিং পাহাড় সিকিমে কোনও পর্যটক ছিল না। ফলে পর্যটন শিল্প মুখ থুবড়ে পড়ে।এখন একটু একটু করে পর্যটন শিল্প ঘুরে দাঁড়াতে থাকলেও ট্যাক্সি চালক মালিকদের অবস্থা সঙ্গীন। বহু গাড়ি চালক বলছেন, রোজগার অনেক কমে গিয়েছে। অথচ গাড়ির জন্য ব্যাঙ্ক ঋনের ই এম আই আগের মতোই দিতে হচ্ছে। ই এম আই অনেকে দিতে পারছেন না। অনেকে গাড়ি বিক্রি করে দিচ্ছেন কম দামেই। বাগডোগরা বিমান বন্দরে ট্যাক্সি চালকেরা তাই গাড়ি চালক ও মালিকদের বিভিন্ন রকম কর মকুব বা ছাড় দেওয়ার প্রস্তাব দিচ্ছেন সরকারের কাছে। তাঁরা তাদের দাবিতে বিমান বন্দরে ট্যাক্সি ধর্মঘটও করছেন। ইস্টার্ন হিমালয়া ট্রাভেল এন্ড ট্যুর অপারেটর্স এসোসিয়েশনের সদস্য বাপন মন্ডল বলেন, পর্যটন শিল্পের বিকাশে গাড়ি চালক ও মালিকদের বড় ভূমিকা রয়েছে। করোনা লকডাউন পর্বে তাদের যে ভয়াবহ আর্থিক ক্ষতি হয়েছে সেই কথা চিন্তা করে তাদের জন্য বিভিন্ন ছাড় দেওয়ার প্রস্তাব বিবেচনা করা দরকার জরুরি ভিত্তিতে। হাজার হাজার পরিবার পাহাড় সমতলে নির্ভরশীল গাড়ি শিল্পের ওপর।
