
নিজস্ব প্রতিবেদনঃ সেখানে কুকুর আছে বিভিন্ন প্রজাতির। এখন আবার বহুরকম দেশি মুরগী। তার সঙ্গে হাসের মেলাতো আছেই। আছে পায়রার দল। সঙ্গে আরও অনেক পাখি।পুকুরে মাছেদের মেলাও দেখতে পারেন। ইচ্ছে হলে পুকুর থেকে মাছ ধরে সেখানে রান্না করে খেয়েও আসতে পারেন। গাজলডোবার বরোলি রেস্টুরেন্ট এভাবেই সেজে উঠছে পুজোর আগে। গাজলডোবার বরোলি রেস্টুরেন্টের কথা সকলেরই জানা আছে। সেই রেস্টুরেন্ট এখন নতুন সাজে নতুন রুপে তৈরি পর্যটকদের জন্য। সেখানে থাকার জন্য যেসব রুম রয়েছে সবগুলোই রং করে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। বরোলির কর্নধার পরিমল বোস জানাচ্ছেন, গাজলডোবার পরিবেশ এখন আরও আকর্ষণীয় হয়েছে। ফলে পর্যটকদের আগ্রহ দিনকে দিন বাড়ছে গাজলডোবা ঘিরে। আর গাজলডোবায় গেলে মানুষ একবার অন্তত বরোলিতে পা দেবেনই। বরোলির পরিবেশই মানুষকে টেনে নিয়ে আসছে সেই রেস্টুরেন্টের দিকে। শিলিগুড়ি বা তার আশপাশের অনেক মানুষ আবার মাছ ধরতে বরোলির পুকুর পাড়ে ভিড় করছেন।
