
নিজস্ব প্রতিবেদন ঃদেশের বিভিন্ন প্রান্তে প্রতিদিন বহু কম ওজনের শিশুর জন্ম হচ্ছে। নির্ধারিত সময়ের আগে এবং কম ওজনের শিশুর জন্ম হলে সেই সব শিশকে বিভিন্ন সমস্যা দেখা যায়। এরমধ্যে অন্যতম হলো চোখের রেটিনার সমস্যা।এইসব শিশুর জন্মের ত্রিশ দিনের মধ্যে শিশুর চোখ পরীক্ষা না করানো হলে তাদের চোখের রেটিনায় মারাত্মক সমস্যা দেখা দিতে পারে। সঠিক সময়ে এর চিকিৎসা শুরু না হলে শিশু চিরকালের জন্য অন্ধ হয়ে যেতে পারে। সচেতনতার অভাবে বহু শিশুর অভিভাবক শিশুর চোখ পরীক্ষা করান না।ফলে বহু শিশু অন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ১৭ নভেম্বর বিশ্ব জুড়ে ওয়ার্ল্ড প্রিম্যাচুরিটি দিবস উদযাপিত হয়েছে। আর এই প্রিম্যাচুরিটি দিবসে বিভিন্ন আলোচনার মধ্যে শিশুর অন্ধত্ব প্রতিরোধের বিষয়ও চলে আসছে। শিলিগুড়িতে এই বিষয়ে দ্য হিমালয়ান আই ইন্সটিটিউটে সকলকে সচেতন করেন বিশিষ্ট রেটিনা বিশেষজ্ঞ ডাঃ সঙ্গীতা গোস্বামী। শুক্রবারও ডাঃ সঙ্গীতা গোস্বামী বেশ কিছু শিশুর অন্ধত্ব প্রতিরোধের জন্য চোখে লেজার ট্রিটমেন্ট করেছেন। খবরের ঘন্টাকে এই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক জানিয়েছেন কম ওজনের শিশুর অন্ধত্ব বিষয়ে। শিলিগুড়ি বর্ধমান রোডের দ্য হিমালয়ান আই ইন্সটিটিউটের বিশিষ্ট চক্ষু চিকিৎসক ডাঃ সুপ্রতীক ব্যানার্জী জানালেন শিশুদের এই রোগ সম্পর্কে।
