
বিপ্লব কুমার মন্ডল, রায়গঞ্জ ঃ আমি বিপ্লব কুমার মণ্ডল, কর্ণজোড়া (বারোগন্ডা), রায়গঞ্জ উত্তর দিনাজপুর আজ আপনাদের সামনে আমার মনের কিছু কথা তুলে ধরছি। আপনারা অনেকেই জানেন যে আমি বিগত দিনে করোনা সচেতনতার উপর বিভিন্ন সচেতনতা মূলক কাজ করেছি।আমার সাধ্য মতন সাধারণ মানুষের পাশে থেকে যতোটা সম্ভব স্যানিটাইজার,মাস্ক দিয়ে করোনা পরিস্থিতির মোকাবেলা করার চেষ্টা করেছি। আমার এই সব কাজ কর্ম গুলো বিভিন্ন সময়ে বিস্তারিত ভাবে বিভিন্ন পত্রপত্রিকা ও নিউজ চ্যানেলে প্রচারিত হয়েছে।

এখানে যে নিউজ পোর্টাল ও সাহিত্য পত্রিকার নাম আমি উল্লেখ না করে পারছি না সেটা হলো স্বনামধন্য পত্রিকা খবরের ঘণ্টা ।এই ক্ষেত্রে যে দুজনের নাম উজ্জ্বল নক্ষত্র রূপে সম্পৃক্ত রয়েছে তারা হলেন খবরের ঘণ্টার সম্পাদক শ্রী বাপি ঘোষ মহাশয় ও শ্রীমতি শিল্পী পালিত মহাশয়া। শুরু থেকেই এই এই দুজন ব্যক্তিত্ব আমার বিভিন্ন কাজ কর্ম বিস্তারিত ভাবে তাদের জনপ্রিয় নিউজ পোর্টাল ও পত্রিকায় তুলে ধরেছেন। শুধু তাই নয়,আমার এই কর্মকাণ্ডের যথাযথ মূল্যায়ন ও তার মর্যাদা লাভের নিমিত্ত আমাকে এই সমস্ত কাজের নথিপত্র একত্রিত করে “INDIA BOOK OF RECORDS” এর কাছে আবেদন পত্র জমা করার বিষয়ে পরামর্শ দেন।
আমার এই আবেদন পত্র জমা করার সময়ে নানা রকম বাধার মুখে পড়তে হয়েছিল সেটা এর আগে কোনো একটা লেখায় আমি জানিয়েছি।কিন্তু একথা জানানো হয়নি যে,এই দুজন মানুষের সব রকম সৎ পরামর্শে শেষ পর্যন্ত কোনো গ্যাজেট অফিসারের স্টেটমেন্ট ছাড়াই কেবল মাত্র কোর্ট এফিডেভিটের মাধ্যমে আমার আবেদন পত্র জমা করি।
আজ অতি আনন্দের সঙ্গে এই কথা আপনাদের জানাচ্ছি যে আমি ইন্ডিয়া BOOK OF RECORDS এর স্বীকৃতি পেয়েছি এবং শুধু তাই নয় আমি আমার বহু আকাঙ্ক্ষিত ও মূল্যবান সন্মাননা সনদ হাতে পেয়ে গেছি। আপনাদের এর আগে আমার লেখায় ও ভিডিওতে যে দুজন মানুষের নাম অস্পষ্ট ভাবে উল্লেখ করেছিলাম তাঁরা হলেন এই দুজন ব্যক্তিত্ব “খবরের ঘণ্টার সম্পাদক শ্রী বাপি ঘোষ মহাশয় ও সহ সম্পাদিকা শ্রীমতি শিল্পী পালিত মহাশয়া।আমি এই দুজন মানুষের কাছে চির কৃতজ্ঞ। সর্বোপরি আপনাদের আশীর্বাদ ও ভালবাসা সঙ্গে ছিল বলেই এই মূল্যবান সন্মাননা হাতে পেলাম। আপনারা আমাকে আশীর্বাদ করবেন যেনো ভবিষ্যত জীবনেও এরকম ভালো কাজের সাথে যুক্ত থেকে দেশ ও দশের মুখ উজ্জ্বল করতে পারি। আমার প্রণাম নেবেন।
বিপ্লব কুমার মণ্ডল হেম
Karnajora, Raiganj, Uttar Dinajpur