
নিজস্ব প্রতিবেদন ঃ এগিয়ে আসছে বাংলার শ্রেষ্ঠ উৎসব শারদীয়া দুর্গা পুজো। আর পুজোর হাওয়ায় ভিন্ন ধর্মী শিহরন জাগিয়ে তুলতে চন্ডী পাঠের কোনো তুলনা হয় না। বাংলার ইতিহাসে কালজয়ী ব্যতিক্রমী সৃষ্টি করে গিয়েছেন বীরেন্দ্র কৃষ্ণ ভদ্র, মহিষাসুর মর্দিনী। সেই মহিষাসুর মর্দিনীর অনুষ্ঠান এখন আয়োজন করে বিভিন্ন পুজো কমিটি। সেই দিকে তাকিয়ে বিগত কয়েকবছর ধরে শিলিগুড়ির সুরবিতান সঙ্গীত শিক্ষা কেন্দ্রের শিল্পীরা বিভিন্ন পুজো মন্ডপে গিয়ে পরিবেশন করছেন মহিষাসুর মর্দিনী। তবে সেই অনুষ্ঠান পরিবেশনের আগে সুরবিতান সঙ্গীত শিক্ষা কেন্দ্রের শিল্পীরা রিহার্সালও দিয়ে থাকেন।তেমনই এক রিহার্সাল রবিবার হলো শিলিগুড়ি লেকটাউনে অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত জেলা শাসক পরিতোষ চক্রবর্তীর বাড়িতে। সেই মহিষাসুর মর্দিনীর চন্ডি পাঠে রয়েছেন নির্মল গাঙ্গুলী। সংগীতে নির্মল গাঙ্গুলী, পাঞ্চালি চক্রবর্তী, সায়ন রায় চৌধুরী, সুপর্ণা পোদ্দার, রূপকথা চট্টোপাধ্যায়, অনুষ্কা বিশ্বাস, সঞ্চারী চক্রবর্তী, দেবস্মিতা পাল, গীতশ্রী সরকার, বনশ্রী গাঙ্গুলী, অনামিকা সরকার, এলিনা দাসগুপ্ত, রূপম শীল, দোলা ঘোষ চক্রবর্তী । তাল বাদ্যে জয়ন্ত দে, পার্কারসনে মদন গাঙ্গুলী। ভাষ্যে দোলা ঘোষ চক্রবর্তী।সঙ্গীত শিক্ষক নির্মল গাঙ্গুলি জানিয়েছেন, তাঁরা এবার শিলিগুড়ি হাকিমপাড়ার বান্ধব সংঘে পরিবেশন করবেন মহিষাসুর মর্দিনী। মহিষাসুর মর্দিনী ছাড়াও বিভিন্ন আধুনিক গান নিয়েও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করেন নির্মলবাবুরা।ধূপগুড়িতে গিয়ে অনুষ্ঠান করবারও আমন্ত্রণ আসছে তাদের কাছে।তাছাড়া আরও বিভিন্ন সংস্থা তাদের সঙ্গে পুজোর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের জন্য যোগাযোগ করছে।বাঙালির পুজো মানে সঙ্গীতের আসরের সঙ্গে একটু আড্ডা, একটু গল্প।আর সেই দিকে তাকিয়ে পুরোদমে পুজোর প্রস্তুতিতে মেতে উঠেছেন সুরবিতান সঙ্গীত শিক্ষা কেন্দ্রের শিল্পীরা।
বিস্তারিত জানতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন—–
