
নিজস্ব প্রতিবেদন ঃ মাত্র বাইশ বছর বয়স এই যুবকের।আর এই বয়সেই ব্রেন স্ট্রোক। এখন তাঁর অবস্থা সঙ্কটজনক।নাম টনি হালদার।বাড়ি শিলিগুড়ি পুরসভার ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিন একটিয়াশালে। টনির বাবা অজিত হালদার সাইকেল নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় মাছ ফেরি করেন।আর্থিক অবস্থা ভালো নয়।ফলে বাইশ বছরের তরুন পুত্র সন্তান টনিকে বাঁচানোর জন্য সকলের সাহায্য প্রার্থনা করছেন এই মাছ ফেরিওয়ালা।
টনি এই মুহুর্তে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সি সি ইউতে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে।গত ২৪ জুন তাঁর ব্রেন স্ট্রোক হয়।সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে নার্সিং হোমে নিয়ে যাওয়া হয়। সেভক রোডের একটি নার্সিং হোমে সিটি স্ক্যান করে বোঝা যায়, মস্তিস্কের ভিতরে রক্তক্ষরন হয়েছে। কিন্তু নার্সিং হোমে চিকিৎসার অতিরিক্ত খরচ যোগাড় করা কঠিন হয়ে পড়ে এই হতদরিদ্র পরিবারের কাছে।এদিক সেদিক ধারদেনা করে কোনো মতে নার্সিং হোমের বিল মিটিয়ে মঙ্গলবার সেই পরিবার টনিকে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করেছে। খবরের ঘন্টার তরফে মানবিক কারনে মেডিকেল কলেজের ডিন ডাঃ সন্দীপ সেনগুপ্ত, মেডিকেল কর্মী সুমিত্রা কুন্ডু,আমরা বেকার সংগঠনের সমাজসেবী সজল দত্ত, বিশিষ্ট মানবিক কর্মী ও সমাজসেবী সোমনাথ চট্টোপাধ্যায় এর কাছে আবেদন জানানো হয়। সকলেই মানবিক মুখ নিয়ে এগিয়ে এসেছেন সহযোগিতার জন্যে। চয়নপাড়ার সমাজসেবী টোটোন সাহাও এগিয়ে এসেছেন মানবিক মুখ নিয়ে। এখন মেডিকেলের সি সি ইউতে সঙ্কটজনক অবস্থা টনির।আর চিকিৎসার জন্য ওষুধপত্র কেনা ইত্যাদিও চাপের হয়ে উঠেছে এই পরিবারের পক্ষে।তাই টনির বাবা অজিত হালদার, মামা অমিয় হালদার সহ অন্য সকলেই টনির জন্য সাহায্য সহযোগিতা চাইছেন। মাত্র বাইশ বছরের যুবক টনি সকলের সামনে আবার সুস্থ স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসুক এটাই সবাই প্রার্থনা করছেন। সহায়তার জন্য গুগল পে নম্বর 8250416960

বিস্তারিত জানতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন —