দু’টি কিডনিই অকেজো, বাঁচতে চায় এই স্কুল ছাত্র

নিজস্ব প্রতিবেদন ঃ একটি নয়, দুটো কিডনিই অকেজো এই স্কুল ছাত্রের।বাঁচতে চায় এই স্কুল ছাত্র সুদেব দাস। আর এজন্য সকলের সহযোগিতা চায় এই ছাত্র।
বড় হয়ে মোবাইল ইঞ্জিনীয়ার হতে চায় সুদেব দাস।এবছর শিলিগুড়ি শক্তিগড় হাইস্কুল থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দেয় সে। কিন্তু ইংরেজিতে ও অকৃতকার্য হয়।আবারও পরীক্ষায় বসার ইচ্ছে রয়েছে তার।ভবিষ্যতে মোবাইল ইঞ্জিনীয়ার হওয়ার ইচ্ছে রয়েছে সুদেবের।কিন্তু সেই স্বপ্নে এই মুহূর্তে জল ঢেলে দিয়েছে ওর দুটি কিডনিই। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসকদের মতে,সুদেবের দুটি কিডনিই অকেজো। কিডনিগুলো বদলে ফেললেই ও বাঁচবে। আপাতত ডায়ালেসিস চালিয়েই সুদেবকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা চলছে। কিন্তু ওর বাবা নেপাল দাস জনমজুর। নিয়মিত ডায়ালেসিস চালিয়ে যাওয়া তার পক্ষে সম্ভব নয়।কারন তাঁর টাকা নেই। নিয়মিত ডায়ালেসিস চালিয়ে যাওয়া অত্যন্ত ব্যয়বহুল। ফলে সুদেবের জীবন সঙ্কটাপন্ন হয়ে উঠছে ক্রমশ।নেপাল দাস ও তাঁর পুত্র সকলের সাহায্য প্রার্থনা করছে।
উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল লাগোয়া কাওয়াখালির নিউ টাউনশিপে বাড়ি সুদেবের।স্থানীয় প্রাক্তন গ্রাম পঞ্চায়েত জগদীশ রায় ওরফে বাপ্পা বিষয়টি দার্জিলিং এর সাংসদ রাজু বিস্তের নজরে এনেছেন। সকলের সহায়তা চান প্রাক্তন গ্রাম পঞ্চায়েতও। তাঁর বক্তব্য, কাওয়াখালি এলাকায় কোটি কোটি টাকা খরচ করে উপনগরী তৈরি হচ্ছে। সেখানে এই স্কুল ছাত্র কি এভাবেই এত অল্প বয়সে পৃথিবীর মায়া ছেড়ে চলে যাবে? আমাদের কি কোনও দায়িত্ব নেই?
⭕ এক স্কুল ছাত্রকে বাঁচিয়ে আমরা কি এক একজন জীবন-শিল্পী হতে পারি না? সাহায্যের জন্য যোগাযোগের নম্বর 8927177264/9832603603,
সাহায্যের জন্য Bank Details : State Bank of India, IFSC:SBIN 0010421,A/C no 11168789762,Bank Customer Name: Anita Das & Nepal Das