
নিজস্ব প্রতিবেদন ঃ কিছু ঘটনার জেরে সম্প্রতি রাজ্যে শিক্ষা ক্ষেত্রে একটা অন্ধকার এবং হতাশাজনক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। কিন্তু হতাশ হওয়ার কারন নেই, এমন অভিমতও দিচ্ছেন অনেকেই। শিলিগুড়ির অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক তথা আইনজীবী এবং বিশিষ্ট সমাজসেবী বিপ্লব সেনগুপ্ত বলেন,এই সঙ্কটের মধ্যেই বহু ছাত্রছাত্রী নিয়ম মেনেই তাদের শিক্ষাকে এগিয়ে নিয়ে চলেছে। বহু ছাত্রছাত্রী গবেষণার কাজে মন দিয়েছে।
⭕দেশের স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিপ্লববাবু বলেন,অনেক রক্তঘাম জীবনের বিনিময়ে স্বাধীনতা এসেছে। কাজেই এই স্বাধীনতা মূল্যহীন এমনটা ভাবার কারন নেই। শুধু নেতিবাচক চিন্তা করলে চলবে না। ভারতের মতো এত বড় গণতান্ত্রিক দেশ কিন্তু পৃথিবীর কোথাও নেই।
⭕পূবালী সেনগুপ্ত স্মৃতি সংস্থার প্রধান কর্নধার বিপ্লববাবু।দীর্ঘ চল্লিশ বছর ধরেই তিনি ছাত্রছাত্রী পড়িয়ে চলেছেন। আর তাঁর স্ত্রী পূবালীর অকাল বিয়োগের পর তিনি তৈরি করেন পূবালী সেনগুপ্ত স্মৃতি সংস্থা। সেই সংস্থার মাধ্যমে অঙ্কন ছাড়াও সাহিত্য সংস্কৃতির প্রসারে অসামান্য কাজ করে চলেছেন বিপ্লববাবু।দুঃস্থ ও মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের উৎসাহিত করতেও তাঁর জুড়ি মেলা ভার।সেই পূবালী সেনগুপ্ত স্মৃতি সংস্থার কর্মকান্ড নিয়ে তিনি জানালেন, করোনার জন্য বিগত দু’বছর বিভিন্ন কর্মসূচি বন্ধ ছিলো। তবে এবার পুজোর পর আবারও শুরু হবে তাদের সংস্থার কর্মকান্ড।
