
নিজস্ব প্রতিবেদন: তিনি স্কুলে শিক্ষকতা করেন। স্কুলে শিক্ষকতা করলেও সময় পেলেই তিনি কবিতা লিখতে বসে যান।সময় পেলেই তিনি ব্যস্ত হয়ে পড়েন সাহিত্য সৃজনে।আসলে সাহিত্য সৃজন যেন তাঁর শিক্ষকতা পেশা এবং জীবনে অফুরন্ত শক্তি পাওয়ার এক অক্সিজেন। আর সেই অক্সিজেন নিতে নিতেই বই প্রকাশ করে ফেললেন শিলিগুড়ি মহকুমার নকশালবাড়ি নিবাসী স্কুল শিক্ষক শুভজিৎ বোস।
গত ২৬ শে নভেম্বর রবিবার শিলিগুড়িতে এক অনুষ্ঠান কক্ষে ‘সাহিত্য,সংস্কৃতি ও বই প্রকাশ অনুষ্ঠান হয়।অনুষ্ঠানে স্বরচিত এবং নিজ সুরারোপিত উদ্বোধনী সঙ্গীত পরিবেশন করেন অভিজিৎ বোস।অনুষ্ঠানে ইলেক্ট্রিক গীটারে সঙ্গীতের সুর তোলেন অরিত্র বোস,মণীষ রায়,দেবাশীষ নাগ,সাহিৎ মন্ডল।কায়ন বক্সে ছিল আলেক্স টিগ্গা।অনুষ্ঠান সেজে উঠেছিল শুভজিৎ বোসের “একুশের জানালায় অতিমারির পাঠ”— এই চতুর্থ বইকে কেন্দ্র করে।শুভজিৎ বোসের এই বইয়ের মোড়ক উন্মোচন হয় শিক্ষারত্ন পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষক পরিতোষ চাকলাদার ও প্রাবন্ধিক অশেষ কুমার দাসের হাত দিয়ে।অনুষ্ঠানে আরও যাঁরা সম্মানীয় অতিথির আসন অলঙ্কৃত করেছিলেন – সুবীর পাল,অরুণ কুমার সরকার,মনোজ পাইন,নরেন্দ্র প্রসাদ,ধর্মেন্দ্র পাঠক,শুভময় সরকার,কৌশিক জোয়ারদার, সন্ধ্যা বোস প্রমুখ।আবৃত্তিতে অংশ নেন অলোকা বড়াল চক্রবর্তী।সঙ্গীতে অংশ নেন মিলি ভট্টাচার্য্য।স্বরচিত কবিতাপাঠে অংশ নেন – সুবীর পাল,অতুল চন্দ্র রায়,বিজয় বর্মন,গৌরী সরকার,সম্পা পাল,অলোক সরকার,কিরণ ঘোষ,নিবেদিতা বিশ্বাস,টুম্পা সরকার ঘোষ,মনোজ পাইন প্রমুখ।চিকিৎসক সব্যসাচী মুখোপাধ্যায়,স্বাস্থ্যকর্মী লালি ব্যানার্জী ও নাট্যকর্মী রাজু সরকারকে ‘করোনা সেবাব্রতী’ সম্মাননায় সম্মানিত করা হয়।সমগ্র অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন বাচিক শিল্পী তাপস বৈদ্য।
বিস্তারিত জানতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন—-
