
নিজস্ব প্রতিবেদন ঃ স্কুলের চৌহদ্দি পর্যন্ত যেতে পারেননি শিলিগুড়ি চম্পাসারির দক্ষিন পলাশ সমরনগর নতুন বাজারের বাসিন্দা রাধিকা রায়। তাঁর স্বামী রং মিস্ত্রি আর তিনি মানুষের বাড়িতে পরিচারিকা হিসাবে কাজ করেন।লেখাপড়া না জানলেও সঙ্গীত বেশ ভালোবাসেন রাধিকা। সময় পেলেই তিনি গুনগুন করে গান গাইতে থাকেন।আর্থিক কারনে নিজে গান শিখে সঙ্গীত শিল্পী হতে না পারার কষ্ট আর চেপে রাখতে পারেন না রাধিকা।তাই তিনি চান, তাঁর কন্যা বীথিকা সঙ্গীত শিখে বড় হয়ে উঠুক।সেই কারনেই তিনি সঙ্গীত শিক্ষক দয়াময় কর্মকারের কাছে মেয়েকে গান শেখাতে পাঠাচ্ছেন। বীথিকা চম্পাসারির শ্রীগুরু বিদ্যামন্দিরে ষষ্ঠ শ্রেনীতে পড়ে। পড়ার ফাঁকে সময় পেলেই গান করে বীথিকা। তাঁর কথায়, সঙ্গীত চর্চা করলে মন ভালো থাকে।এতদিন স্কুল বন্ধ থাকায় সঙ্গীত চর্চার মাধ্যমে বেশ সময় কেটেছে বীথিকার।
