নিজস্ব সংবাদদাতা,জলপাইগুড়ি ঃকরোনা মোকাবিলায় এখন থেকে বাফার জোন বলে আর কিছু থাকবে না।রাজ্য সরকারের নির্দেশমতো শুধুমাত্র কনটেইনমেন্ট জোন করা হবে আক্রান্তের বাড়ির এলাকার বেশ কিছুটা জায়গা নিয়ে। জলপাইগুড়ি জেলায় ১৩ টি কনটেইনমেন্ট জোন করা হল। জলপাইগুড়ি পুরসভা এলাকায় ৫টি কনটেইমেন্ট জোন করা হল।এদিন পুরসভা এলাকায় কনটেইনমেন্ট জোন নিয়ে পুরসভার এক প্রশাসনিক বৈঠক হয়।সেখানে করোনা আক্রান্তদের বাড়ি সহ কিছুটা এলাকা ধরে কনটেইনমেন্ট জোন করা হবে বলে সিদ্ধান্ত হল। এতদিন শুধু আক্রান্তের বাড়িকে কনটেনমেন্ট জোন করে কিছুটা এলাকা ধরে বাফার জোন করা হত।কিন্তু রাজ্য সরকারের নির্দেশে বাফার জোন তুলে দেওয়া হল৷ এদিন জলপাইগুড়ি পুরকর্তৃপক্ষ, মহকুমা শাসক ও পুলিশ বৈঠকে বসে।
পুরসভার বৈঠক থেকে সিদ্ধান্ত হয় শুক্রবার থেকে জলপাইগুড়ি শহরের পাঁচ জায়গায় কনটেনমেন্ট জোন করা হবে। এদিন শহরে নতুন করে তিন জন করোনাতে আক্রান্ত হয়েছেন। ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিউ সাকুলার রোড ও বেগুনটারি মোড় সংলগ্ন এলাকায় স্বামী ও স্ত্রী দুজন কোরোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
জলপাইগুড়ি পুরসভার প্রশাসক পাপিয়া পাল বলেন,” করোনা আক্রান্তের এলাকায় পুরসভা প্রতিনিধিরা যাবেন। সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী কনটেনমেন্ট জোন করা হবে। ১৪ দিন এই কনটেনমেন্ট জোন থাকবে। ১৪ দিন ওই কনটেইনমেন্ট জোনে খাবার পৌঁছে দেবে পুরসভার লোকেরা।
এদিন জলপাইগুড়ির মহকুমা শাসক রঞ্জন কুমার দাস বলেন, ‘ বাফার জোন উঠে গেল।করোনা মোকাবিলায় রাজ্য সরকারের নির্দেশ মোতাবেক কাজ করা হবে।